Our Concern
Ruposhi Bangla
Hindusthan Surkhiyan
Radio Bangla FM
Third Eye Production
Anuswar Publication
Ruposhi Bangla Entertainment Limited
Shah Foundation
Street Children Foundation
March 29, 2024
Homeবাংলাদেশআজ আইভি রহমানের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী

আজ আইভি রহমানের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী

আজ আইভি রহমানের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী

আওয়ামী লীগের সাবেক মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ আয়োজিত সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় আহত হয়ে ৪ দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে ২৪ আগস্ট তিনি মারা যান।

দিনটি উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো এবারও আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। এই উপলক্ষে ঢাকার গুলশানে জিল্লুর রহমানের বাসায় এক মিলাদ দোয়া ও কোরআন খতমের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া ভৈরব উপজেলা আওয়ামী লীগ কোরআন খতম, দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন করেছে। এ উপলক্ষে আজ দুপুরে ভৈরব কেবি পাইলট মডেল হাইস্কুলে আলোচনা ও তবারক বিতরণ করা হবে।

আইভি রহমানের পৈতৃক বাসা ভৈরব শহরের চন্ডিবের এলাকায় তার পরিবারের পক্ষ থেকেও মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।

প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের সহধর্মিণী ছিলেন আইভি রহমান। তার একমাত্র ছেলে বিসিবি সভাপতি ও সংসদ সদস্য নাজমুল হাসান পাপন এবং মেয়ে তানিয়া ও ময়না। পারিবারিকভাবে আইভি রহমান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নিকটাত্মীয়। তার বড় বোন সামসুন্নাহার সিদ্দিকা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ রেহানার শাশুড়ি। এছাড়াও আইভি রহমানের বিয়ের সাক্ষী ছিলেন বঙ্গবন্ধু।

আইভি রহমান ১৯৪৪ সালের ৭ জুলাই ভৈরব শহরের চণ্ডিবের এলাকার সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার নাম জেবুন্নেছা আইভি। ১৯৫৮ সালের ২৭ জুন নবম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে ভৈরবের জিল্লুর রহমানের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। এরপর তার নামের সঙ্গে যুক্ত করেন রহমান। তার বাবা জালাল উদ্দিন ছিলেন তৎকালীন ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ। মা হাসিনা বেগম ছিলেন গৃহিণী। ৮ বোন ৪ ভাইয়ের মধ্য আইভি রহমান ছিলেন পঞ্চম। ১৯৭১ সালে আইভি রহমান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। ১৯৭৫ সালে তিনি মহিলা আওয়ামী লীগ সদস্য এবং ১৯৮০ সালে কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হন।

এদিকে আইভী রহমানের ছেলে নাজমুল হাসান পাপন মায়ের মৃত্যুর বিষয়ে বলেন, ঘটনার দিন খবর পেয়ে আমি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ছুটে যাই। সেখানে গিয়ে ডাক্তার-নার্স কাউকে দেখতে পাইনি। এ সময় মাকে অন্য হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। তারপর অনেকটা জোর করে মাকে সিএমএইচে নিয়ে গেলাম। সেখানেও চিকিৎসা বিলম্ব করল। তৎকালীন বিএনপি সরকার আমার বাবা জিল্লুর রহমানকে দু’দিন দেখতে দিল না মাকে। কতটা নির্মম নিষ্ঠুর আচরণ করেছে তৎকালীন সরকার।

Share With:
Rate This Article
No Comments

Leave A Comment