Our Concern
Ruposhi Bangla
Hindusthan Surkhiyan
Radio Bangla FM
Third Eye Production
Anuswar Publication
Ruposhi Bangla Entertainment Limited
Shah Foundation
Street Children Foundation
February 15, 2025
হেডলাইন
Homeবিনোদনমডেল তিন্নি হত্যা, লণ্ডভণ্ড একটি পরিবার

মডেল তিন্নি হত্যা, লণ্ডভণ্ড একটি পরিবার

মডেল তিন্নি হত্যা, লণ্ডভণ্ড একটি পরিবার

২০০২ সালের ১০ নভেম্বর রাতে কেরানীগঞ্জের বুড়িগঙ্গা নদীর ১ নম্বর চীন মৈত্রী সেতুর ১১ নম্বর পিলারের পাশে তিন্নির লাশ পড়েছিল। সে সময় তিন্নি ছিলেন এক কন্যা সন্তানের জননী। মেয়ের বয়স ছিল দেড় বছর। ১৯ বছরের তার সেই মেয় এখন কোথায়? কার সঙ্গেই বা থাকছেন তিন্নির মা-বাবা? তাদের খোঁজ হয়তো অনেকেরই অজানা।

এই হত্যাকাণ্ড তিন্নির পুরো পরিবারকে লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছে। তিন্নির একমাত্র মেয়ে এখন বাবার সঙ্গে বিদেশে থাকেন। তিন্নিরা ছিলেন দুই বোন; ছোট বোন এয়ার হোস্টেস। তিন্নির বাবা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান কর্মজীবন প্রবাসে কাটালেও এখন দেশে একা থাকেন। তিন্নির মা স্বামীকে ছেড়ে পাকিস্তান চলে গেছেন।

কলাবাগানে ফুফুর যে বাড়িতে তিন্নিরা থাকতেন, অভির ভয়ে বাড়িটি বিক্রি করে দিতে বাধ্য হয় পরিবারটি। এভাবেই একটি খুনের কারণে তছনছ হয়ে যায় সাজানো পরিবার। যদিও এই হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা আজও ধরাছোঁয়ার বাইরে।

তিন্নি হত্যা মামলায় জাতীয় পার্টির সাবেক সাংসদ গোলাম ফারুক অভির বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার তারিখ পিছিয়ে আগামি ১৫ নভেম্বর ধার্য করেছেন আদালত। গত মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ কেশব রায় চৌধুরী এ তারিখ নির্ধারণ করেন।

২০০২ সালের ১০ নভেম্বর রাতে মডেল তিন্নির লাশ পাওয়া যায়। পরদিন নাম না জানা আসামির বিরুদ্ধে মামলা করেন কেরানীগঞ্জ থানার তৎকালীন সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. সফি উদ্দিন। এ মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. কাইয়ুম আলী সরদার। উল্লেখ্য তিন্নির লাশ প্রথমে শনাক্ত করা যায়নি। লাশটি তিন্নির শনাক্ত হলে মামলাটি চাঞ্চল্যকর উল্লেখ করে ২০০২ সালের ২৪ নভেম্বর তদন্তভার সিআইডিতে ন্যস্ত হয়।

সর্বশেষ তদন্ত কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক ২০০৮ সালের ৮ নভেম্বর সাবেক ছাত্রনেতা ও সাংসদ গোলাম ফারুক অভিকে একমাত্র আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

Share With:
Rate This Article
No Comments

Leave A Comment