Our Concern
Ruposhi Bangla
Hindusthan Surkhiyan
Radio Bangla FM
Third Eye Production
Anuswar Publication
Ruposhi Bangla Entertainment Limited
Shah Foundation
Street Children Foundation
December 10, 2024
হেডলাইন
Homeআন্তর্জাতিকসাবেক ২ প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে বহিষ্কার করেছে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

সাবেক ২ প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে বহিষ্কার করেছে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

সাবেক ২ প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে বহিষ্কার করেছে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী লি শাংফু এবং তাঁর পূর্বসূরি ওয়েই ফেংহেকে ‘গুরুতর শৃঙ্খলা লঙ্ঘনের’ অভিযোগে বহিষ্কার করেছে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি। দুর্নীতিবিরোধী পদক্ষেপের অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার তাঁদের বহিষ্কার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া।

কমিউনিস্ট পার্টির উদ্ধৃতি দিয়ে সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লি শাংফুর বিরুদ্ধে ঘুষ আদান-প্রদানের প্রমাণ পাওয়া গেছে। একটি তদন্তে দেখা গেছে, তিনি রাজনৈতিক দায়িত্ব পালন করেননি এবং নিজের সুবিধাকেই বড় করে দেখেছেন।

বহিষ্কারের বিষয়ে কমিউনিস্ট পার্টি উল্লেখ করেছে, ‘পার্টি ও সেনাবাহিনীর একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব হিসাবে লি শাংফু তাঁর মূল মিশনের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি ও কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের আস্থার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন এবং পার্টি ও জাতীয় প্রতিরক্ষার ব্যাপক ক্ষতি করেছেন।’

এর আগে গত বছর রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, সামরিক ক্রয়ে সন্দেহজনক দুর্নীতির জন্য তদন্তাধীন ছিলেন লি শাংফু। দুই মাস নিখোঁজ থাকার পর গত বছরের অক্টোবরে কোনো ব্যাখ্যা ছাড়াই প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পদ থেকে রহস্যজনকভাবে তাঁকে বরখাস্ত করা হয়েছিল।

চীনের সামরিক বাহিনী গত বছর থেকে বড় ধরনের দুর্নীতিবিরোধী শুদ্ধি অভিযান চালাচ্ছে। এই অভিযানের অংশ হিসেবে ১১ জন পিএলএ জেনারেল এবং মহাকাশ প্রতিরক্ষাশিল্পের কয়েকজন নির্বাহীকে জাতীয় আইনসভা থেকে অপসারণ করা হয়েছে।

এদিকে উচ্চস্তরের শুদ্ধি অভিযানের অংশ হিসেবে শাংফুর পূর্বসূরি ওয়েই ফেংহেকেও বৃহস্পতিবার কমিউনিস্ট পার্টি থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। লি এবং ওয়েই দুজনই চীনের কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের (সিএমসি) সদস্য ছিলেন। সিএমসি শি চিনপিংয়ের নেতৃত্বাধীন একটি শক্তিশালী সংস্থা এবং এর প্রধান হিসেবে তিনিই চীনা সশস্ত্র বাহিনীর সর্বোচ্চ আদেশদাতা।

শাংফুর পূর্বসূরি ওয়েই ফেংহের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক শৃঙ্খলায় ব্যাঘাত, তদন্তে বাধা, ঘুষ গ্রহণের পাশাপাশি বিশ্বাস ও আনুগত্য হারানোর অভিযোগ আনা হয়েছে।

Share With:
Rate This Article
No Comments

Leave A Comment